Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

শিরোনাম
মুক্তা খামার (রাইয়ান পার্ল হারবার)
স্থান

ঝিনাইদহ জেলার,কোটচাঁদপুর উপজেলার দোড়া ইউনিয়নে অবস্থিত

কিভাবে যাওয়া যায়

ঢাকা থেকে সড়ক পথে যাওয়া যায় । তবে কোটচাঁদপুর বলুহর বাসস্ট্যান্ট থেকে অটো, সিএনজি ও মাক্রোবাসে মুক্তা খামারে যাওয়া যায়।

যোগাযোগ

ড. নজরুল ইসলাম মুক্তাগবেষক

০১৭১২৫৪৩৬৮২

বিস্তারিত

ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার অপাড়াগাঁ শিবনগর গ্রামে মুক্তা চাষে সাফল্য পেয়েছেন ড. নজুরল ইসলাম নামের একজন। পুকুরে মুক্তা চাষ করে রীতিমতো চাঞ্চল্য তৈরি করেছেন তিনি। জানা গেছে, ৩.৩ একরের এই প্রকল্পে রয়েছে ২টি পুকুর সৌন্দর্যবর্ধনের পাশাপাশি পুকুরের পাড়কে উৎপাদনমুখী করার জন্য বিশেষভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে। পুকুরে কার্প জাতীয় মাছের মিশ্র চাষের সাথে চলছে দেশীয় প্রজাতির ঝিনুকের ভিতর মুক্তা চাষ। এ নিয়ে ড. নজরুল ইসলামের সাথে কথা বলে জানা যায়, প্রতিটি ঝিনুকে মুক্তা চাষ করতে খরচ মাত্র ৫০ টাকা। একেকটি ঝিনুকে দুইটি করে মুক্তা পাওয়া যায়। প্রতিটি মুক্তার বর্তমান বাজার মূল্য ছয়শ’ থেকে সাতশ’ টাকা।  

বাংলাদেশের প্রথম বে-সরকারি মুক্তা গবেষণাগারের শুভ উদ্বোধন। ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর উপজেলার রাইয়ান পার্ল হারবারের মুক্তা গবেষণাগারটি পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে শুভ উদ্বোধন করলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মান্যবর সচিব ড. নাহিদ রশীদ। সোমবার (১৬-১০-২৩) রাতে এ গবেষণাগার উদ্বোধন করেন তিনি। রাইয়ান পার্ল হারবারের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক ড. নজরুল ইসলাম বলেন, মুক্তা একটি সম্ভাবনাময় অর্থকরী ফসল। তাই এ গবেষণাগার ও ট্রেনিং সেন্টারের মাধ্যমে দেশে তরুণ উদ্যোক্তা তৈরি হবে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বেকারত্ব যেমন দূর হবে তেমনি দেশে মুক্তা শিল্পের বিকাশ ঘটবে। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সচিব মহোদয়ের একান্ত সচিব জনাব মাহমুদ উল্লাহ মারুফ, খুলনা মৎস্য অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারি পরিচালক জনাব বিশ্বজিৎ বৈরাগী, কোটচাঁদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব উছেন মে, জেলা মৎস্য অফিসার জনাব ফরহাদুর রেজা, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা জনাব সঞ্জয় কুমার, দোড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব আব্দুল জলিল বিশ্বাস-সহ অনেক সুধীজন।

উদ্বোধনের পরে তিনি মুক্তা গবেষণাগারটি পরিদর্শন করেন এবং দেশীয় প্রজাতির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তা ও মুক্তার তৈরী গহনা ঘুরে ঘুরে দেখেন। তিনি এসব দেখে সন্তোষ প্রকাশসহ মুক্তা গবেষণাগারের সমৃদ্ধি কামনা করেন। এছাড়া সরকারি ভাবে কোন সহায়তা থাকলে তিনি করবেন বলে জানান। আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ মান্যবর সচিব মহোদয়সহ সংশ্লিষ্ট সকল কর্মকর্তার প্রতি।